Jump to content

New Zealand History/A New Economy

From Wikibooks, open books for an open world

Back to First European Explorers to Discover New Zealand

A New Economy Introduced to New Zealand

[edit | edit source]

For 50 years after Sydney was founded in 1788, New Zealand became an economic outpost of New South Wales. New Zealand's main European based economy at the time was built around whaling, sealing, farming and trade with the Maori people.(১৭৮৮ সালে সিডনি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ৫০ বছর ধরে নিউজিল্যান্ড নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি অর্থনৈতিক ফাঁড়িতে পরিণত হয়। তৎকালীন নিউজিল্যান্ডের প্রধান ইউরোপীয় ভিত্তিক অর্থনীতি তিমি শিকার, সিলিং, কৃষিকাজ এবং মাওরি জনগণের সাথে বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছিল।)

Whaling in New Zealand

[edit | edit source]

For the first forty years of the 19th Century, whaling was the biggest economic activity for Europeans that came to New Zealand.(১৯ শতকের প্রথম চল্লিশ বছর ধরে, নিউজিল্যান্ডে আসা ইউরোপীয়দের জন্য তিমি শিকার ছিল সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।)

At the time in Europe, whales were needed for their oil (street lighting, frying food, oiling instruments), so the whaling industry in New Zealand was highly successful. The first whaling ship, the William Ann, was in New Zealand waters by around 1791–92, and many whaling ships arrived at New Zealand by the year 1800, most of them being British, American or French. Even some Maori joined whaling crews for new experiences.(সেই সময় ইউরোপে, এদের তেলের জন্য তিমির চাহিদা ছিল (রাস্তার আলো, ভাজা খাবার, যন্ত্রে ব্যবহৃত তেল) তাই নিউজিল্যান্ডের তিমি শিকার শিল্প অত্যন্ত সফল ছিল। প্রথম তিমি শিকারি জাহাজ, উইলিয়াম অ্যান প্রায় ১৭৯১-৯২ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের পানিতে বিচরণ করে। ১৮০০ সালের মধ্যে অনেক তিমি শিকারি জাহাজ নিউজিল্যান্ডে আসে, তাদের বেশিরভাগই ছিল ব্রিটিশ, আমেরিকান বা ফরাসি। এমনকি কিছু মাওরি নতুন অভিজ্ঞতার জন্য তিমি শিকারিদের দলে যোগ দিয়েছিলো।)

Sealing

[edit | edit source]
Distribution of New Zealand Fur Seals

The first major sealing operation in New Zealand was in Dusky Sound, November 1792, in which men were dropped off from the ship Britannia, to gather skins of Fur Seals for the China market as payment for tea. By September 1793, when the men were picked up again, they had 4500 skins.(নিউজিল্যান্ডের প্রথম মুখ্য সীল শিকার অভিযানটি হয়েছিল ১৭৯২ সালের নভেম্বরে ডাস্কি সাউন্ডে, যেখানে ব্রিটানিয়া জাহাজ থেকে পুরুষদের নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল, চায়ের মূল্য হিসাবে চীনা বাজারের জন্য পশমি সীলের চামড়া সংগ্রহ করতে। ১৭৯৩ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে, যখন তাদের আবার তুলে নেওয়া হয়, তখন তাদের কাছে ৪৫০০ চামড়া ছিল।)

Sealing was revived in 1803, when the seal colonies in Bass Strait, Australia, had been exhausted. Seals were still in high demand, for hats, and the leather for shoes. Furthermore, seal oil burned without smoke or smell and was needed for lighting and some industrial processes.(অস্ট্রেলিয়ার বাস স্ট্রেইটে সীল শিকারি উপনিবেশগুলি নিঃশেষ হয়ে যাওয়ায়, ১৮০৩ সালে (নিউজিল্যান্ড এ) সীল শিকার পুনরুজ্জীবিত হয়েছিল। টুপি এবং জুতোর জন্য তখনও সীলের চামড়ার উচ্চ চাহিদা ছিল। উপরন্তু, সীলের তেল ধোঁয়া বা গন্ধ ছাড়াই পুড়ত এবং আলো ও কিছু শিল্প প্রক্রিয়ার জন্য এর প্রয়োজন ছিল।)

There was a rush for seals in Dusky Sound and the West Coast in the early nineteenth century, and the seals were hunted to the verge of extinction by 1830. Sealing in New Zealand was finally outlawed in 1926.(ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ডাস্কি সাউন্ড এবং পশ্চিম উপকূল সীলের জন্য সরগরম ছিল এবং ১৮৩০ সাল পর্যন্ত সীলগুলি, বিলুপ্তির সীমান্ত পর্যন্ত শিকার করা হয়েছিল। অবশেষে ১৯২৬ সালে নিউজিল্যান্ডে সীল শিকার নিষিদ্ধ করা হয়।)

Trade with the Maori People

[edit | edit source]

The first European ‘town’ grew at Kororāreka, when European whalers started calling into the Bay of Islands for food and water. From the 1790s Maoris started to produce pork and potatoes to trade to the Europeans. The presence of Europeans drew Maoris to European towns. The Maoris were quick to catch on the benefits of trade and were eager for Europeans to live among them. They were especially interested in acquiring firearms.(কোরারেকায় প্রথম ইউরোপীয় 'শহর' গড়ে ওঠে, যখন ইউরোপীয় তিমি শিকারীরা খাদ্য ও জলের জন্য বে অফ আইল্যান্ড -এ আসতে শুরু করে। ১৭৯০-এর দশক থেকে মাওরিরা ইউরোপীয়দের সাথে বাণিজ্য করার জন্য শুয়োরের মাংস এবং আলু উৎপাদন শুরু করে। ইউরোপীয়দের উপস্থিতি মাওরিদের ইউরোপীয় শহরগুলিতে আকৃষ্ট করেছিল। মাওরিরা বাণিজ্যের সুবিধাগুলি দ্রুত বুঝতে পেরেছিল এবং ইউরোপীয়রা তাদের মধ্যে বসবাস করতে আগ্রহী ছিল। তারা বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় করতে আগ্রহী ছিল।)


Forward to Missionaries Dispatched to New Zealand